শুক্রবার ১৮ অক্টোবর ২০২৪, কার্তিক ৩ ১৪৩১, ১৪ রবিউস সানি ১৪৪৬

ব্রেকিং

শেখ হাসিনাকে ১ মাসের মধ্যে ফেরাতে ব্যবস্থা নেব:পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শেখ হাসিনা ভারতে আছেন, থাকবেন: ভারতের পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় ২০২৫ সালের সরকারি ছুটি ২৬ দিন, ৯ দিনই সাপ্তাহিক ছুটি ঈদুল ফিতরে ৫ দিন, ঈদুল আজহায় ৬ দিন, দুর্গাপূজায় দুই দিন ছুটি দাম কমাতে ভোজ্যতেলে ভ্যাট ছাড় সস্ত্রীক দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা সাবেক সেনাপ্রধান আজিজের বাংলা একাডেমির সভাপতি সেলিনা হোসেনের পদত্যাগ শেখ হাসিনাকে গ্রেপ্তারে ট্রাইব্যুনালের পরোয়ানা এখন হয়তো দেশে ফিরতে পারব না: সাকিব বাজারের সিন্ডিকেট ভাঙতে সবার সহযোগিতা চান শ্রম উপদেষ্টা কারাগারে সাবেক মেয়র আতিকুল সাবেক মন্ত্রী রাজ্জাক ও ফারুক কারাগারে

লাইফস্টাইল

শীতে ডিম খেলে যেসব উপকার পাবেন

 প্রকাশিত: ১৩:১৫, ৬ ডিসেম্বর ২০২২

শীতে ডিম খেলে যেসব উপকার পাবেন

পুষ্টিকর খাবারের মধ্যে ডিম অন্যতম। শীতে নানা রকম রোগ থেকে মুক্তি পেতে শরীরে পুষ্টির দরকার। তাই সবার উচিত নিয়ম মেনে এই শীতে ডিম খাওয়া। আপনি যদি প্রতিদিন একটি করে ডিম খাদ্য তালিকায় রাখেন তবে শীতকালে এটি আপনার জন্য ওষুধ হিসেবে কাজ করতে পারে। 

সুস্থ থাকার জন্য এই শীতে শক্তিশালী রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতার পাশাপাশি উষ্ণ থাকাও জরুরি। ডিম এই দুইটি জিনিস তৈরি করতে বেশ কাজ করে। এতে কয়েক ধরনের ভিটামিন, মিনারেল এবং পুষ্টি উপাদান রয়েছে। যার ফলে একে সুপারফুডও বলা হয়। 

চলুন তবে জেনে নেয়া যাক শীতে প্রতিদিন একটা করে ডিম খেলে কী কী সুবিধা পাওয়া যায় সে সম্পর্কে- 

 ডিকিন ইউনিভার্সিটির ইনস্টিটিউট ফর ফিজিক্যাল অ্যাক্টিভিটি অ্যান্ড নিউট্রিশন (আইপিএএন) এর গবেষকরা জানিয়েছেন, ঠান্ডা আবহাওয়ায় প্রতিদিন একটি ডিম খেলে শরীরে ভিটামিন ডি-এর ঘাটতি পূরণ হতে পারে। একটি ডিমে ৮.২ এমসিজি ভিটামিন ডি থাকে। 

স্বাভাবিক ভাবেই ডিমে প্রোটিন বেশি থাকে। একটি মাঝারি আকারের ডিমে ৬ গ্রাম পর্যন্ত প্রোটিন থাকতে পারে। প্রোটিন শরীর দ্বারা অ্যান্টিবডি তৈরি করতে ব্যবহৃত হয়। যা শরীরকে সংক্রমণ থেকে রক্ষা করার জন্য প্রয়োজনীয়। এর পাশাপাশি ডিম খেলে মাংসপেশির দুর্বলতাও দূর হয়। এমন পরিস্থিতিতে শীতের দিনে ডিম খাওয়া আপনার জন্য উপকারী হতে পারে।

 ডিম খাওয়ার পরে কোলেস্টেরলের মাত্রা বাড়াতে সাহায্য করতে পারে। এর ফলে রক্তে খারাপ কোলাস্টেরল এলডিএলের পরিমাণ আপনা আপনিই কমে যাবে। যার ফলে হার্ট অ্যাটাক-সহ মারাত্মক হৃদরোগের ঝুঁকিও কমে যাবে।

 ডিমে জিঙ্ক থাকে। এটি একটি খনিজ। যার বৈশিষ্ট্য রয়েছে শীতে বা ফ্লুর মতো সাধারণ ঠান্ডাজনিত অসুস্থতা কাটিয়ে উঠতে সাহায্য করে। এই অবস্থার চিকিৎসার জন্য ব্যবহৃত অনেক ওষুধ এই কারণে জিঙ্ক দিয়ে সুরক্ষিত।