মঙ্গলবার ০১ এপ্রিল ২০২৫, চৈত্র ১৮ ১৪৩১, ০২ শাওয়াল ১৪৪৬

তাদাব্বুরে কুরআন : গুরুত্ব ও ফায়েদা

কুরআন কারীম আল্লাহ তাআলার কালাম। যার সম্পর্ক সরাসরি আল্লাহ তাআলার সাথে। শেষ নবী হযরত মুহাম্মাদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের ওপর নাযিলকৃত সর্বশেষ এ রাব্বানী পয়গামের যেসব হক আমাদের ওপর রয়েছে, তার মধ্যে গুরুত্বপূর্ণ হক হল, হেদায়েতপূর্ণ এই কিতাবে গভীর মনোযোগ ও তাদাব্বুরের মাধ্যমে জীবনের পথ খুঁজে নেওয়া।

বুধবার, ১২ মার্চ ২০২৫, ১১:০৯

কুরআনের মাস ও কুরআন নাযিলের রাত

পবিত্র রমযান মাস শুরু হয়েছে। এটি হিজরী বর্ষের নবম মাস। রমযান মাস হল মুমিন বান্দার নিজেকে পরিশুদ্ধ করা, নেকী অর্জন করা এবং আল্লাহর নৈকট্যের দিকে অগ্রযাত্রার শ্রেষ্ঠ সময়। তাই আমাদের দৃঢ় সংকল্প করা দরকার, যেন এই মূল্যবান সময় ও সুবর্ণ সুযোগের যত বেশি সম্ভব সদ্ব্যবহার করতে পারি। রমযানের প্রতিটি মুহূর্ত নেকী ও আল্লাহর নৈকট্য অর্জনে ব্যয় হয়।

মঙ্গলবার, ১১ মার্চ ২০২৫, ১১:০৬

কুরআন তিলাওয়াত ও তারাবীর তিলাওয়াত : আমাদের অসতর্কতা

যারা আল্লাহর কিতাব তিলাওয়াত করে, নামায কায়েম করে এবং আমি তাদেরকে যে রিযিক দিয়েছি তা থেকে (সৎকাজে) ব্যয় করে গোপনে ও প্রাকশ্যে। তারা এমন ব্যবসায়ের আশাবাদী, যাতে কখনও লোকসান হয় না। -সূরা ফাতির (৩৫) : ২৯

শনিবার, ৮ মার্চ ২০২৫, ১০:৩৫

হুসনুল খাতিমা বা সুন্দর মৃত্যুর জন্য ১০ আমল

একজন মুমিনের মূল গন্তব্য আখেরাতপানে। দুনিয়ার সময়টা তার জন্য সামুদ্রিক-ভ্রমণের মত। তার সময় কিংবা জীবনটা জাহাজের মত। এই সফরে তার সঙ্গে রয়েছে তার জীবনের সবচেয়ে দামী সম্পদ ঈমান। যা নিয়ে যাওয়ার জন্য রয়েছে পুঁজিবাদ, সমাজবাদ, ধর্মনিরপেক্ষতাবাদ, পৌত্তলিকতা ও কাদিয়ানী মতবাদের মত বহু ঝড় ও তুফান। রয়েছে ইবলিশের মত নির্দয় দস্যু, বেঈমান ও কাফের নামক বিভিন্ন হিংস্র কুমির, নফস নামক ভয়াল হাঙ্গর। সুতরাং একজন মুমিনের প্রতিটি মুহূর্ত সতর্ক থাকা দরকার। একজন মুমিন মরণ পর্যন্ত ঈমান নামক এই মহান সম্পদের প্রতি যত্ন নিতে হয়। শত্রুদের শত্রুতা, হিংসুকদের হিংসা, চক্রান্তকারীদের চক্রান্ত ও কুদৃষ্টি দানকারীদের কুদৃষ্টি থেকে নিজের ঈমানটাকে সযত্নে আগলে রাখতে হয়।

বৃহস্পতিবার, ১৩ ফেব্রুয়ারি ২০২৫, ১৭:২০
আন্তঃধর্মীয় সম্প্রীতি ও ঐক্য ॥ ধর্মীয় ঐক্যের ভুল ব্যবহার অন্যায়

আমাদের দেশের বর্তমান হালত খুবই নাযুক। ভেতর ও বাহির থেকে দেশের বিরুদ্ধে বহুমুখী ষড়যন্ত্র চলছে। দেশের হেফাজত, দেশের নিরাপত্তা নিশ্চিতের জন্য চেষ্টা-মেহনত এবং এদেশের সীমানা সংরক্ষণ— এসব কেবল রাষ্ট্রীয় বিষয় নয়; বরং ঈমানী দায়িত্ব। কারণ দেশ যদি অস্থিতিশীল হয়, দেশে যদি নিরাপত্তা না থাকে, তাহলে আমার আমল-ইবাদত, মসজিদ-মাদরাসা, জাগতিক শিক্ষা প্রতিষ্ঠান, ব্যবসা-বাণিজ্য, শিল্প প্রতিষ্ঠান সবকিছু অস্থিতিশীল হয়ে পড়বে।

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:০২
পবিত্র কুরআনের আলোকে নজর হেফাজতের কিছু পন্থা

পবিত্র কুরআনের আলোকে কুদৃষ্টি থেকে বাঁচার সাতটি পন্থা উল্লেখ করা হলো: ১. আল্লাহ তাআলা ইরশাদ করেন: قُلۡ لِّلۡمُؤۡمِنِیۡنَ یَغُضُّوۡا مِنۡ اَبۡصَارِہِمۡ মুমিন পুরুষদের বলে দিন তারা যেন নিজেদের দৃষ্টি নিচু রাখে। (সূরা আন নুর - ২৪:৩০)

বৃহস্পতিবার, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫, ০৮:৫১

ইসলামী ব্যাংকিং-এ শরীআহ্ বোর্ড: কিছু কথা

ইসলাম একটি পূর্ণাঙ্গ দীন। মানব জীবনের সকল সংকটের ভারসাম্য ও টেকসই সমাধান তাতে বিদ্যমান। বর্তমানে আধুনিক আর্থিক প্রতিষ্ঠানের একটি গুরুত্বপূর্ণ প্রয়োগ ব্যাংকিং ব্যবস্থা। পৃথিবীর নানা অর্থনৈতিক কর্মকাণ্ড ব্যাংকিং ব্যবস্থার সাথে যুক্ত। এতে সন্দেহ নেই, বিদ্যমান ব্যাংকিং কাঠামো বস্তুত পুঁজিবাদী অর্থব্যবস্থার গর্ভ থেকে সৃষ্ট। এক পক্ষ থেকে সঞ্চয় গ্রহণ করে অপর পক্ষের কাছে সেটি বিনিয়োগ করার ক্ষেত্রে কেবল মধ্যস্থতার ভূমিকা পালন করা, মূল ব্যবসায় সম্পৃক্ত না হওয়া আদতে ইসলামী আর্থিক নীতিমালার সঙ্গে সঙ্গতিপূর্ণ নয়। ইসলামী অর্থনীতির দৃষ্টিভঙ্গি অনুযায়ী বিদ্যমান ব্যাংকিংয়ের যে বাস্তবিক প্রয়োজন রয়েছে, সেগুলো বহুমাত্রিক প্রক্রিয়ায় সমাধান করার কথা বলে। শুধু একক পদ্ধতি তথা ব্যাংকিং প্রক্রিয়ায় সমাধান করার চিন্তু ইসলামী অর্থনীতিতে সমর্থিত নয়। এ আলোচনাটি মূলত `ব্যাংকিং কাঠামোর ইসলামী করণের সঠিক পদ্ধতি` শিরোনামের সঙ্গে সম্পৃক্ত। এই শিরোনামে ইনশাআল্লাহ সামনে কোনো এক সুযোগে আলোচনা করা যাবে।

রোববার, ১২ জানুয়ারি ২০২৫, ০৫:৫১

কুরআন ও হাদীসে ‘‘জি হা দ শব্দের প্রায়োগিক ক্ষেত্র কী?

কুরআনে কারীম ও হাদীসের মাঝে যত স্থানে পরিস্কার শব্দে কিতাল ফী সাবীলিল্লাহ শব্দ আসছে, সেসব আয়াত বা হাদীস কেবলমাত্র কিতাল তথা সশস্ত্র জিহাদের ক্ষেত্রেই প্রয়োগ করা হবে। অন্য কোন অর্থে তা ব্যবহার করা জায়েজ নয়।

মঙ্গলবার, ৭ জানুয়ারি ২০২৫, ০৯:২৪

কুরআন-হাদীসের ভুল বা অপব্যাখ্যার ব্যাপারে শরী‘আতের নির্দেশ

হিদায়াত কাকে বলে? আল্লাহ তা‘আলা দুনিয়াতে দুটি রাস্তা চালু করেছেন, একটি হিদায়াত এবং জান্নাতের রাস্তা। আর অপরটি গোমরাহী এবং জাহান্নামের রাস্তা। পবিত্র কুরআনে পাকে আল্লাহ তা‘আলা ইরশাদ করেন, إِنَّا هَدَيْنَاهُ السَّبِيلَ إِمَّا شَاكِرًا وَإِمَّا كَفُورًا ‘আর আমি তাকে [মানুষকে] পথ দেখিয়েছি, হয়তো সে কৃতজ্ঞ হয়েছে, অথবা অকৃতজ্ঞ । [সূরা দাহর; ৩]

সোমবার, ৬ জানুয়ারি ২০২৫, ২০:৫২

অপেক্ষার মুহূর্তগুলো কাটুক যিকির-ইস্তিগফারে

অনেক সময় কিছু কথা হৃদয়ের গভীরে রেখাপাত করে। জীবনকে করে সুন্দর ও অর্থবহ। এই তো ক’দিন আগে শাইখুল ইসলাম মুফতী মুহাম্মাদ তাকী উসামানী দামাত বারাকাতুহুমের স্বহস্তে লিখিত একটি চিরকুট দৃষ্টিগোচর হল। ৫ মুহাররম ১৪৩৯ হিজরী তারিখে লেখা সংক্ষিপ্ত একটি উপদেশবাণী। হযরত তাতে লেখেন— بسم اللہ الرحمن الرحیم زندگی کے لمحات بڑے قیمتی ہیں، انہیں تول تول کر اللہ تعالی کی رضا کے کاموں میں صرف کریں۔ বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম। জীবনের মুহূর্তগুলো অত্যন্ত মূল্যবান। মেপে মেপে সেগুলো আল্লাহর সন্তুষ্টির কাজে ব্যয় করুন। মাত্র দুটি বাক্যের একটি উপদেশ। জীবনকে সফল করার জন্য হয়তো এরচে বেশি কিছুর প্রয়োজন নেই।

শনিবার, ৪ জানুয়ারি ২০২৫, ০৭:২৬

নারী অধিকার প্রতিষ্ঠায় প্রিয় নবী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম

কবি নজরুল বলে গেছেন-বিশ্বে যা-কিছু মহান্‌ সৃষ্টি চির-কল্যাণকর,অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। হ্যাঁ। কবি সত্য বলেছেন। নারীর অবদান ধরিত্রীতে পুরুষের চেয়ে কোন অংশেই কম নয়। কিন্তু সর্বযুগেই নারীরা ছিল অধিকার বঞ্চিত। নানাভিদ বঞ্ছনার শিকার। এখনো নারী অধিকারের নামে নারীকে জাহেলী যুগের সেই পণ্য করার প্রতিযোগিতাই পরিলক্ষিত হয়। আমরা এ প্রবন্ধে সংক্ষেপে ইসলাম আসার পূর্বে নারীদের অবস্থা তুলে ধরবো। তারপর ইসলাম এসে নারীদের কোন স্থানে উন্নীত করেছে তাও উল্লেখ করবো ইনশাআল্লাহ।

শুক্রবার, ৩ জানুয়ারি ২০২৫, ০০:০৮

মুসলিম না হয়ে মৃত্যুবরণ করো না

গত শতাব্দীর পৃথিবীতে আলো ছড়ানো এক মনীষী—মাওলানা সায়্যিদ আবুল হাসান আলী নদভী রাহ.। ১৯৯৯ সালের ৩১ ডিসেম্বর শুক্রবার জুমার নামাযের কিছুক্ষণ আগে তিনি ইন্তেকাল করেছিলেন। সারা জীবন যেমন আলো ছড়িয়েছেন মাওলানা নদভী, তাঁর মৃত্যুর দৃশ্যটিও ছিল তেমনি হৃদয়ছোঁয়া। জুমার নামাযের প্রস্তুতির জন্যে খাদেম এসে গোসল করিয়ে দিয়েছিলেন। এরপর তিনি স্বাভাবিক অভ্যাস মোতাবেক সূরা কাহফ তিলাওয়াত করবেন। কিন্তু কুরআন কারীম হাতে নিয়ে তিলাওয়াত শুরু করলেন সূরা ইয়াসীন। ১১তম আয়াতটি যখন তিলাওয়াত করলেন— اِنَّمَا تُنْذِرُ مَنِ اتَّبَعَ الذِّكْرَ وَ خَشِيَ الرَّحْمٰنَ بِالْغَيْبِ فَبَشِّرْهُ بِمَغْفِرَةٍ وَّ اَجْرٍ كَرِيْمٍ. [অর্থাৎ তুমি কেবল তাকেই সতর্ক করতে পারবে, যে কুরআন অনুসরণ করে এবং দয়াময় আল্লাহকে না দেখে ভয় করে, তাই তাকে তুমি ক্ষমা ও সম্মানজনক পুরস্কারের সুসংবাদ দাও]—তখনই মৃত্যুর কোলে ঢলে পড়লেন এ মনীষী! ভাবা যায়, কত সুন্দর মৃত্যু! আল্লাহ তাআলার পক্ষ থেকে আগত ক্ষমা ও সম্মানজনক পুরস্কারের সুসংবাদ পড়তে পড়তে চলে গেলেন আল্লাহ তাআলারই সান্নিধ্যে। এমন মৃত্যু কে না চায়!

বুধবার, ১ জানুয়ারি ২০২৫, ২০:৩৭

আদর্শ মুসলিম নেতার বৈশিষ্ট্য

নেতৃত্ব গুরুত্বপূর্ণ এক দায়িত্ব। সবাই এ কাজ পারে না বা সবার দ্বারা সম্ভব হয় না। ইসলামেও এর গুরুত্ব অপরিসীম এবং এটি গুরুত্বপূর্ণ আমানতও বটে। একজন নেতার মধ্যে নির্দিষ্ট গুণাবলি থাকা জরুরি।

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৫৪

গান ও বাদ্যযন্ত্র : ইসলামী দৃষ্টিকোণ

আমার এক ছাত্র এসে বলল, উস্তাদ! গান শোনা তো জায়েয হয়ে গিয়েছে। এই বলে সে একটি মাসিক পত্রিকার রেফারেন্স দেখাল। আরেক ছাত্র বলল, উস্তাদ! ড. ইউসুফ কারযাভী তো বাদ্যসহ গানকে জায়েয বলেছেন! গান-বাজনার পক্ষে কেউ এই যুক্তি দেন যে, দফ ছিল তৎকালীন আরবের বাদ্যযন্ত্র। আধুনিকতার ছোঁয়ায় এখন তা আরো উন্নত হয়েছে। এমনকি কেউ কেউ এমন কথাও বলেন যে, বিয়ে-শাদিতে গান-বাজনা করা সুন্নত। কিছুদিন পর আমার সেই ছাত্র এসে বলল, উস্তাদ! বাদ্যসহ গান জায়েয, এটা শোনার পর গানের প্রতি আমার সংকোচ কেটে গেছে। কেমন আনন্দ আনন্দ লাগছে। এই বিষয়ে আপনিবিষয়টি আমি অনুধাবন করলাম এবং সুস্পষ্টভাবেই বুঝতে পারলাম যে, এ অবস্থায় কুরআন তিলাওয়াত শোনার চেয়ে প্রিয় শিল্পীর গান শোনাই তার কাছে বেশি ভালো লাগবে। আর ইবলিস শয়তান তো এটাই চায় যে, আল্লাহর বান্দা কুরআন থেকে দূরে থাকুক। এজন্যই তো আবু বকর রা. গানবাদ্যকে শয়তানের বাঁশি বলে আখ্যায়িত করেছেন।

মঙ্গলবার, ৩১ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৭:৪৮

আহলে কুরআন সজল রোশানের ‘রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট’ বই পর্যালোচনা!

এমনি এক মুনকিরীনে হাদীস হলো সজল রোশান। যার মোহনীয় উপস্থাপনা এবং শব্দের মারপ্যাঁচে অনেকেই বিভ্রান্ত হচ্ছেন। মানুষকে নবীজী সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের হাদীস থেকে দূরে সরাতে তার কসরতের অন্ত নেই। বই লিখেছেন ‘রিলিজিয়াস মাইন্ডসেট’ নামে।

সোমবার, ৩০ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৬:০০

সূরা তাকাসুরের শিক্ষা

সূরা তাকাসুরের পাঠ― اَلْهٰىكُمُ التَّكَاثُرُ، حَتّٰی زُرْتُمُ الْمَقَابِرَ، كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُوْنَ، ثُمَّ كَلَّا سَوْفَ تَعْلَمُوْنَ،كَلَّا لَوْ تَعْلَمُوْنَ عِلْمَ الْیَقِیْنِ، لَتَرَوُنَّ الْجَحِیْمَ، ثُمَّ لَتَرَوُنَّهَا عَیْنَ الْیَقِیْنِ، ثُمَّ لَتُسْـَٔلُنَّ یَوْمَىِٕذٍ عَنِ النَّعِیْمِ. অনুবাদ : (পার্থিব ভোগসামগ্রীতে) একে অন্যের ওপর আধিক্য লাভের প্রচেষ্টা তোমাদেরকে উদাসীন করে রাখে। যতক্ষণ না তোমরা কবরস্থানে পৌঁছ। কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে। আবারও (শোন), কিছুতেই এরূপ সমীচীন নয়। শীঘ্রই তোমরা জানতে পারবে। কক্ষনও নয়। তোমরা নিশ্চিত জ্ঞানের সাথে যদি একথা জানতে (তবে এরূপ করতে না)। তোমরা জাহান্নাম অবশ্যই দেখবে। তোমরা অবশ্যই তা দেখবে চাক্ষুষ প্রত্যয়ে। অতঃপর সেদিন তোমাদেরকে নিআমতরাজি সম্পর্কে জিজ্ঞেস করা হবে (যে, তোমরা তার কী হক আদায় করেছ?) -সূরা তাকাসুর (১০২) : ১-৮

রোববার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ১৯:২৮