সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫, বৈশাখ ৮ ১৪৩২, ২২ শাওয়াল ১৪৪৬

ব্রেকিং

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তায় আসছে ‘হটলাইন’ অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু-কিশোরদের মানবিক পরিবেশে গড়ে তুললে রাষ্ট্রের সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা কাতারের পথে প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লকড’ বিদেশে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘প্রত্যাবাসন’ চাওয়া হবে: প্রেস সচিব দেশে ৩ স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে যেসব বিষয় প্রাধান্য পাচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা আজ সন্ধ্যায় কাতার যাচ্ছেন আল্লামা ইকবালের ৮৭তম মৃত্যুবার্ষিকী: ঢাবিতে সেমিনার সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন নিষিদ্ধ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও শ্রমিক আন্দোলনে নিহতদের ‘শহীদ’ স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ জেনিনের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের মানবেতর জীবন যুক্তরাষ্ট্রকে খুশি করতে চীনের স্বার্থবিরোধী চুক্তি করলে পাল্টা ব্যবস্থা: চীন ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ১২

আন্তর্জাতিক

ফৌজদারি বিচারের শুনানিতে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট আদালতে

 প্রকাশিত: ১১:৪৫, ২১ এপ্রিল ২০২৫

ফৌজদারি বিচারের শুনানিতে দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট আদালতে

 দক্ষিণ কোরিয়ার সাবেক প্রেসিডেন্ট ইউন সুক ইওল আজ সোমবার তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি বিচারের দ্বিতীয় শুনানিতে আদালতে হাজির হয়েছেন। তার স্বল্পস্থায়ী সামরিক আইন ঘোষণায় বিদ্রোহের অভিযোগের বিরুদ্ধে আত্মপক্ষ সমর্থনের জন্য তিনি শুনানিতে অংশ নিয়েছেন ।

সিউল থেকে বার্তা সংস্থা এএফপি এ খবর জানায়।

গত ৩ ডিসেম্বর বেসামরিক শাসন ভেঙে ফেলার প্রচেষ্টার জন্য আইন প্রণেতা কর্তৃক অভিশংসন ও বরখাস্ত করা হয়। যার ফলে সংসদে সশস্ত্র সেনা মোতায়েন করা হয়েছিল। এই মাসের শুরুতে ইউনকে আনুষ্ঠানিকভাবে পদ থেকে বরখাস্ত করা হয়েছিল।

তিনি দক্ষিণ কোরিয়ার প্রথম ক্ষমতাসীন প্রেসিডেন্ট যিনি জানুয়ারিতে তার বিরুদ্ধে ফৌজদারি মামলার সাথে জড়িত থাকার অভিযোগে গ্রেপ্তার হন। যদিও পরে তাকে প্রক্রিয়াগত কারণে মুক্তি দেওয়া হয়।

আজ সোমবার ইউনের বিচার বা শুনানি শুরু হওয়ার আগে তাকে আসামীর চেয়ারে বসানো হয়। আদালতে তার হাজিরা প্রথমবারের মতো সংবাদ মাধ্যমকে সাবেক প্রেসিডেন্টর ফৌজদারি বিচারের ভিডিও ধারণ করার অনুমতি দেওয়া হয়।

স্যুট এবং লাল টাই পরা ইউন আদালত কক্ষে যখন বসে ছিলেন তখন তাকে উদাসীন দেখাচ্ছিল এবং আলোকচিত্রীরা তার ছবি ধারণ করছিলেন।

গত সপ্তাহে তার ফৌজদারি বিচারের প্রথম দিনে, সাবেক প্রেসিডেন্ট আদালতে আত্মপক্ষ সমর্থন করেছিলেন। তিনি ৯০ মিনিটেরও বেশি সময় ধরে বক্তব্য দিয়েছিলেন। তিনি বিদ্রোহের কথা অস্বীকার করেছেন।

তিনি দোষী সাব্যস্ত হলে ১৯৭৯ সালের অভ্যুত্থানের সাথে জড়িত দুই সামরিক নেতার পরে ইউন হবেন বিদ্রোহের জন্য দোষী সাব্যস্ত হওয়া তৃতীয় দক্ষিণ কোরিয়ার প্রেসিডেন্ট।

বিদ্রোহের অভিযোগে ইউনকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড বা সর্বোচ্চ শাস্তি মৃত্যুদণ্ডে দণ্ডিত করা যেতে পারে। 

তবে এই সাজা কার্যকর হওয়ার সম্ভাবনা খুবই কম। ১৯৯৭ সাল থেকে দক্ষিণ কোরিয়ায় মৃত্যুদণ্ড কার্যকর করার ওপর একটি অনানুষ্ঠানিক স্থগিতাদেশ রয়েছে।