শনিবার ১৫ মার্চ ২০২৫, ফাল্গুন ৩০ ১৪৩১, ১৫ রমজান ১৪৪৬

ব্রেকিং

বাংলাদেশ ব্যাংকের নতুন নীতি: ১০% খেলাপি ঋণ থাকলে লভ্যাংশ নিষিদ্ধ ফিলিস্তিনিদের বিরুদ্ধে যৌন সহিংসতা ও গণহত্যার কৌশল প্রয়োগ করছে ইসরায়েল: জাতিসংঘ প্রতিবেদন মার্কিন ইহুদিদের বিক্ষোভ: ফিলিস্তিনি শিক্ষার্থী মাহমুদ খলিলের মুক্তির দাবি প্রশাসনের ঢিলেমিতে অপরাধীরা পার পেয়ে যাচ্ছে—রিজভী পরমাণু ইস্যুতে বেইজিংয়ে চীন, ইরান ও রাশিয়ার বৈঠক শুরু এলজিইডি প্রকৌশলীর গাড়ি থেকে নগদ ৩৭ লাখ টাকা জব্দ সংস্কার: ৩০ দলই ঐক্যমত্য কমিশনে মতামত দেয়নি তথ্যানুসন্ধান কমিটির প্রতিবেদন: ১৫ জুলাই হামলা ছিল পরিকল্পিত, ঢাবির ১২২ জন শনাক্ত ২৮ মার্চ শি’র সঙ্গে বৈঠকে বসবেন ইউনূস: পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয় দাবি আদায়ের নামে রাস্তা অবরোধ করলে কঠোর ব্যবস্থা: আইজিপি বাংলাদেশ সম্পর্কে ভারতের সাম্প্রতিক মন্তব্যকে ঢাকা অযৌক্তিক বলল ৩ মাসে কোটি টাকার ব্যাংক হিসাব বেড়েছে প্রায় ৫ হাজার চিকিৎসক নিয়োগে আসছে বিশেষ বিসিএস বাংলাদেশ ব্যাংক তিনটি ব্যাংকের পরিচালনা পর্ষদ ভেঙে দিয়েছে ফল আমদানিতে উৎসে কর কমল

আন্তর্জাতিক

আগামী ঈদ নিজ দেশে করবে রোহিঙ্গারা, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

 প্রকাশিত: ২২:৫১, ১৪ মার্চ ২০২৫

আগামী ঈদ নিজ দেশে করবে রোহিঙ্গারা, প্রত্যাশা প্রধান উপদেষ্টার

রোহিঙ্গারা যেন আগামী বছর মিয়ানমারের রাখাইন রাজ্যে তাদের নিজ বাড়িতে ফিরে গিয়ে ঈদ উদযাপন করতে পারেনসে লক্ষ্যে জাতিসংঘের সঙ্গে সম্মিলিতভাবে প্রচেষ্টা চালিয়ে যাওয়ার অঙ্গীকার ব্যক্ত করেছেন প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস।

শুক্রবার কক্সবাজারের উখিয়ায় শরণার্থী শিবিরে এক লাখের বেশি রোহিঙ্গার সঙ্গে ইফতারে অংশ নিয়ে এ কথা বলেন তিনি। সফরসঙ্গী হিসেবে জাতিসংঘের মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও উপস্থিত ছিলেন।

রোহিঙ্গাদের উদ্দেশে চট্টগ্রামের আঞ্চলিক ভাষায় ড. ইউনূস বলেন, "আল্লাহর কাছে দোয়া করি, আগামী বছর যেন আপনারা নিজ বাড়িতে ফিরে গিয়ে ঈদ উদযাপন করতে পারেন।"

তিনি আরও বলেন, “মিয়ানমার থেকে বাস্তুচ্যুত হয়ে বাংলাদেশে আশ্রয় নেওয়া রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরাতে সারা বিশ্বকে একসঙ্গে কাজ করতে হবে। প্রয়োজনে লড়াইও করতে হবে। ঈদে মানুষ আত্মীয়-স্বজনের কবর জিয়ারত করে, কিন্তু রোহিঙ্গাদের সেই সুযোগও নেই।”

জাতিসংঘ মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেসও রোহিঙ্গাদের প্রত্যাবাসনের বিষয়ে আন্তর্জাতিক সম্প্রদায়ের কার্যকর ভূমিকা নেওয়ার আহ্বান জানান।

রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনে আন্তর্জাতিক উদ্যোগ:
বাংলাদেশ ও জাতিসংঘ দীর্ঘদিন ধরে রোহিঙ্গাদের নিরাপদ ও স্বেচ্ছামূলক প্রত্যাবাসনের বিষয়ে কাজ করছে। তবে মিয়ানমারের নিরাপত্তা পরিস্থিতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণে প্রক্রিয়া এখনও অনিশ্চিত।

উল্লেখ্য, ২০১৭ সালে মিয়ানমারের সামরিক নির্যাতনের মুখে সাত লাখের বেশি রোহিঙ্গা বাংলাদেশে পালিয়ে আসতে বাধ্য হয়। বর্তমানে কক্সবাজার ও ভাসানচরে ১২ লাখের বেশি রোহিঙ্গা শরণার্থী অবস্থান করছে।