শুক্রবার ৩১ জানুয়ারি ২০২৫, মাঘ ১৭ ১৪৩১, ০১ শা'বান ১৪৪৬

ব্রেকিং

ফিন্যান্সিয়াল টাইমসের পডকাস্ট: ছাত্ররা নিজেরাই দল গঠন করবে: ড. ইউনূস পদত্যাগ বা দল গঠনের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি: নাহিদ কোটা নিয়ে ৩ সিদ্ধান্ত উপদেষ্টা পরিষদের সীমানা নির্ধারণ আইনের ‘জটিলতা’ কাটাতে সংশোধন প্রস্তাব পাঠাবে ইসি বিচারপতি শাহেদ নূর উদ্দিনের পদত্যাগ বিশ্ব ইজতেমায় নিশ্চিদ্র নিরাপত্তা বলয় তৈরি করা হয়েছে: র‌্যাব মহাপরিচালক আয়কর রিটার্ন জমার সময় বাড়ল আরও ১৬ দিন সাবেক এমপি মিজানের ৮ বছরের কারাদণ্ড জি কে শামীমের সম্পদের মামলায় রায় পিছিয়ে ১৭ ফেব্রুয়ারি ৫ আগস্টসহ বিভিন্ন আন্দোলনের পেছনের কারণ দুর্নীতি: দুদক চেয়ারম্যান ‘জঘন্যতম’ অভিবাসীদের গুয়ানতানামো বেতে পাঠাবেন ট্রাম্প আরও ৩ ইসরায়েলি জিম্মি মুক্ত, বিনিময়ে ছাড়া পাচ্ছে শতাধিক ফিলিস্তিনি

আন্তর্জাতিক

সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

 আপডেট: ০৮:০৯, ২৫ জানুয়ারি ২০২৫

সামরিক বিমানে করে অভিবাসীদের ফেরত পাঠাচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র

যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডনাল্ড ট্রাম্পের আদেশ মেনে সেনাবাহিনী সি-১৭ বিমানে করে অবৈধ অভিবাসীদের নিজ নিজ দেশে ফেরত পাঠানোর কাজ শুরু করেছে।

হোয়াইট হাউজের মুখপাত্র ক্যারোলিন লেভিট এক্সে এক পোস্টে বলেছেন, “অভিবাসীদের ফেরত পাঠানোর ফ্লাইট শুরু হয়েছে।”

এক মার্কিন কর্মকর্তা সাংবাদিকদের বলেন, শুক্রবার দুটো সামরিক বিমানের একেকটিতে ৮০ জন করে অভিবাসীকে নিয়ে যাওয়া হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র থেকে গুয়াতেমালায়।

অভিবাসী ফেরানোর কর্মসূচির পাশাপাশি যুক্তরাষ্ট্রের প্রতিরক্ষা দপ্তর পেন্টাগন দক্ষিণের সীমান্তে আরও সেনা পাঠানোর প্রস্তুতি নিয়েছে। এর মধ্যে থাকবে যুক্তরাষ্ট্রের সেনাবাহিনীর এলিট ৮২ এয়ারবোর্ন ডিভিশনের সেনারাও।

মেক্সিকো থেকে অবৈধভাবে যুক্তরাষ্ট্রে প্রবেশ ঠেকাতে ডনাল্ড ট্রাম্পের নতুন প্রশাসন এ সপ্তাহের শুরুর দিকে দুই দেশের সীমান্তে অতিরিক্ত ১৫ হাজার সেনা মোতায়েন করা হবে বলে জানিয়েছিল।

মার্কিন কর্মকর্তারা বলছেন, দ্বিতীয় দফায় আরও বেশ কিছু সেনা আগামী সপ্তাহেই মেক্সিকো সীমান্তে পাঠানোর প্রস্তুতি নিচ্ছে সেনাবাহিনী। এই দফার সেনাদের মধ্যেই থাকবে ৮২ এয়ারবোর্ন ডিভিশনের সেনারা।

দ্বিতীয় দফার এই সেনাদের সংখ্যা কয়েক হাজার হতে পারে। তবে সেটি ঠিক কত তা এখনও নির্ধারণ করা হয়নি বলে জানিয়েছেন কর্মকর্তারা।

ডনাল্ড ট্রাম্প গত ২০ জানুয়ারিতে নতুন প্রেসিডেন্ট হিসাবে শপথ নেওয়ার পরই পেন্টাগনকে দক্ষিণ সীমান্তের পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ নেওয়ার জন্য যতজন প্রয়োজন তত সংখ্যক সেনা পাঠানোর নির্দেশ দিয়েছেন।