রোববার ১৯ জানুয়ারি ২০২৫, মাঘ ৬ ১৪৩১, ১৯ রজব ১৪৪৬

ব্রেকিং

মেডিকেল ভর্তি পরীক্ষার ফল প্রকাশ কাজী নজরুল দৌহিত্র বাবুল কাজী আর নেই পিলখানা হত্যাকাণ্ড: বিস্ফোরক মামলায় দুই শতাধিক আসামির জামিন ১৮ দিনে রেমিট্যান্স এলো ১৪ হাজার ৮৪৪ কোটি টাকা আ. লীগকে নিষিদ্ধের পরিকল্পনা নেই সরকারের: প্রেস সচিব সাকিব আল হাসানকে গ্রেপ্তারে পরোয়ানা গণতন্ত্র নিশ্চিত করতে দ্রুত নির্বাচনের আহ্বান ফখরুলের বাইক্কা বিলে দেখা মিলল বিশ্বের দ্রুততম পাখি পেরিগ্রিন ফ্যালকনের তিন জিম্মির নাম দিল হামাস, যুদ্ধবিরতি শুরু প্রধান উপদেষ্টা ঘোষিত সময়েই নির্বাচন: সিইসি রাজনীতি-সংশ্লিষ্টদের ভোটার হালনাগাদ কার্যক্রমে নিয়োগ নয় গাজার ধ্বংসস্তূপ: অবিস্ফোরিত বোমা সরাতে যাবে এক দশক

আন্তর্জাতিক

এবার নিজের নামে নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু করলেন ট্রাম্প

 প্রকাশিত: ১৯:১৭, ১৯ জানুয়ারি ২০২৫

এবার নিজের নামে নতুন ক্রিপ্টোকারেন্সি চালু করলেন ট্রাম্প

যুক্তরাষ্ট্রের ৪৭তম প্রেসিডেন্ট হিসেবে সোমবার দায়িত্ব গ্রহণের প্রস্তুতি নিচ্ছেন ডনাল্ড ট্রাম্প। এমন সময় ‘ট্রাম্প’ নামের মিম ক্রিপ্টোমুদ্রা চালু করেছেন তিনি।

এরইমধ্যে এই ট্রাম্প ক্রিপ্টোমুদ্রার বাজার মূলধন দ্রুত কয়েক শত কোটি ডলারে পৌঁছেছে বলে প্রতিবেদনে লিখেছেন বিবিসি।

এ ক্রিপ্টোমুদ্রা চালুর উদ্যোগটি নেওয়া হয়েছে ‘ট্রাম্প অর্গানাইজেশন’-এর সহযোগী ‘সিআইসি ডিজিটাল এলএলসি’ এর সমন্বয়ে। এর আগে ট্রাম্প-ব্র্যান্ডেড জুতা ও সুগন্ধি বিক্রি করেছে প্রতিষ্ঠানটি।

‘কয়েনমার্কেটক্যাপডটকম’-এর তথ্য বলছে, শনিবার বিকেল নাগাদ ট্রাম্প মুদ্রার বাজার মূলধন পৌঁছেছে প্রায় ৫৫০ কোটি ডলারে।

‘সিআইসি ডিজিটাল এলএলসি’ ও ‘ফাইট ফাইট এলএলসি’ মিলে এ মাসের শুরুতে ‘ডেলাওয়্যার’ নামে একটি কোম্পানি গঠন করে। ট্রাম্প ক্রিপ্টোমুদ্রার ৮০ শতাংশের মালিক এই কোম্পানিটি। তবে এ উদ্যোগ থেকে ট্রাম্প নিজে কত টাকা আয় করতে পারবেন তা এখনও স্পষ্ট নয়।

“আমার নতুন অফিসিয়াল ট্রাম্প মিম এখানে! আমরা যা চাই তা উদযাপন করার সময় এসেছে: জয়!” এভাবেই শুক্রবার রাতে নিজের সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ‘ট্রুথ সোশ্যাল’-এ মিম কয়েনের ঘোষণা দেওয়ার সময় লেখেন ট্রাম্প।

এ ক্রিপ্টোমুদ্রার ওয়েবসাইটে বলা হয়েছে, প্রায় ২০ কোটি ডিজিটাল টোকেন ইস্যু করেছে তারা এবং আগামী তিন বছরে আরও ৮০ কোটি টোকেন ছাড়বে কোম্পানিটি।

“ট্রাম্প মিম-এ এমন একজন নেতাকে উদযাপন করেছে, যিনি যত প্রতিকূলতাই আসুক না কেন পিছু হটেন না।”

ক্রিপ্টোকারেন্সি বিনিয়োগকারীরা আশা করছেন, এই শিল্পকে চাঙ্গা করবে ট্রাম্প প্রশাসন।

এদিকে, ক্রিপ্টোমুদ্রার জালিয়াতি ও অর্থ পাচারের বিষয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন প্রেসিডেন্ট জো বাইডেন প্রসাশনের অধীন নিয়ন্ত্রক সংস্থাগুলো। কারণ, বিভিন্ন ক্রিপ্টো কোম্পানির বিরুদ্ধে মামলা করে ডিজিটাল মুদ্রার বিনিময়কে দমন করেছেন তারা।

এর আগে ট্রাম্পও ক্রিপ্টোকারেন্সি সম্পর্কে খামখেয়ালী ছিলেন। তবে গত বছর ন্যাশভিলের এক বিটকয়েন সম্মেলনে তিনি বলেছেন, “আমি ওয়াশিংটনে ফিরে আসার পরে আমেরিকা হবে বিশ্বের ক্রিপ্টো রাজধানী।”

তার ছেলে এরিক ও ডনাল্ড জুনিয়র গত বছর নিজেদের নিজস্ব ক্রিপ্টো উদ্যোগ ঘোষণা করেছিলেন বলে প্রতিবেদনে লিখেছে বিবিসি।