বৃহস্পতিবার ১২ ডিসেম্বর ২০২৪, অগ্রাহায়ণ ২৭ ১৪৩১, ১০ জমাদিউস সানি ১৪৪৬

ব্রেকিং

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধাদের সনদ বাতিল ও সাজার ব্যবস্থা করব: উপদেষ্টা বাংলাদেশের প্রতি সমর্থন অব্যাহত রাখার প্রতিশ্রুতি জাপানের আশুলিয়ায় ৩৫ কারখানার উৎপাদন বন্ধ ৭৮ নাবিকসহ দুই নৌযান উড়িষ্যার প্যারাদ্বীপে ‘রাখাইনের পরিস্থিতি বিবেচনায়’ টেকনাফ-সেন্টমার্টিন নৌযান চলাচল বন্ধ ঘোষণা চিন্ময়ের পক্ষে শুনানি করতে পারেননি ঢাকার আইনজীবী, যা বলল দুই পক্ষ ভারতকে শেখ হাসিনার প্রত্যর্পণের জন্য আহ্বান জানাব: টবি ক্যাডম্যান সরকারি কর্মকর্তাদের বিদেশ ভ্রমণে আবারো কড়াকড়ি প্রবাসীরা ১৫ ডিসেম্বর থেকে এমআরপি পাসপোর্ট পাবেন: আইন উপদেষ্টা শিক্ষা, প্রযুক্তি ও অর্থনৈতিকভাবে পার্বত্য অঞ্চলকে এগিয়ে নিয়ে যেতে হবে : প্রধান উপদেষ্টা দিল্লির কাছে আত্মসমর্পণ করতে স্বাধীনতা অর্জন করিনি: রিজভী ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ

আন্তর্জাতিক

ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ

 প্রকাশিত: ১৫:১০, ১১ ডিসেম্বর ২০২৪

ভারতে পুলিশি পাহারায় ভাঙা হলো ১৮০ বছর পুরোনো মসজিদের একাংশ

উত্তর প্রদেশের ফতেহপুরে প্রায় ১৮০ বছরের পুরোনো একটি মসজিদের একটি অংশ মঙ্গলবার (১০ ডিসেম্বর) ভেঙে ফেলা হয়েছে। অভিযোগ করা হয়েছে যে মসজিদটি শহরের বান্দা-ফতেহপুর সড়কের ওপর অবৈধভাবে স্থান দখল করে ছিল।

জেলা প্রশাসনের দাবি, নূরি জামে মসজিদের দখল করা অংশ সরানোর জন্য আগেই নোটিশ দেওয়া হয়েছিল। তবে মসজিদ কমিটি প্রতিকার পেতে এলাহাবাদ হাইকোর্টে আবেদন জানিয়েছিল। এর মধ্যেই মসজিদের একাংশ ভেঙে দেওয়া হলো।

ফতেহপুরের অতিরিক্ত জেলা ম্যাজিস্ট্রেট (এডিএম) অবিনাশ ত্রিপাঠি দ্য ইন্ডিয়ান এক্সপ্রেসকে বলেন, কমিটি উচ্চ আদালতে কিছু আবেদন দাখিল করেছে, তবে তা এখনও শুনানির জন্য তালিকাভুক্ত হয়নি।

তিনি স্পষ্ট করে বলেন, যে কাঠামোটি ভাঙা হয়েছে, তা গত তিন বছরে নির্মিত হয়েছিল এবং মসজিদের মূল ভবন অক্ষত রয়েছে।

ত্রিপাঠি জানান, গণপূর্ত বিভাগ গত আগস্টে ১৩৯ জনকে নোটিশ দিয়েছিল। এর মধ্যে দোকানি, বাড়ির মালিক ও মসজিদ কমিটিও রয়েছে। তাদের রাস্তা দখল করে নির্মিত কাঠামোগুলো অপসারণ করতে বলা হয়েছিল।

তিনি আরও বলেন, সড়ক মজবুতকরণ এবং নর্দমা নির্মাণের কাজ শুরু করার জন্য গণপূর্ত বিভাগ দখল করা স্থানে নির্মিত স্থাপনা অপসারণের নির্দেশ দেয়।

গণপূর্ত বিভাগ সব ভবনের দখলকৃত অংশ চিহ্নিত করেছিল। যাদের নোটিশ দেওয়া হয়েছিল, তারা সেপ্টেম্বরে দখল করা স্থানে নির্মিত স্থাপনা অপসারণ করে। কমিটি মসজিদের অংশটি সরানোর আশ্বাস দিলেও তা করেনি।

মসজিদ কমিটির কারো সঙ্গে এ বিষয়ে কথা বলা সম্ভব হয়নি।

মসজিদের ওই অংশ ভাঙার সময় নিরাপত্তা দিতে প্রশাসনের সহায়তা চেয়েছিল গণপূর্ত বিভাগ। আইনশৃঙ্খলা বজায় রাখতে পর্যাপ্ত পুলিশ ঘটনাস্থলে উপস্থিত ছিল। মসজিদ ভাঙার সময়ে কোনো বিক্ষোভ হয়নি বলেও জানান ত্রিপাঠি।