বৃহস্পতিবার ০৩ এপ্রিল ২০২৫, চৈত্র ১৯ ১৪৩১, ০৪ শাওয়াল ১৪৪৬

বিনোদন

ঈদে দীপ্ততে বাংলায় ৫ তুর্কি সিনেমা

 প্রকাশিত: ১২:৩১, ২৭ মার্চ ২০২৫

ঈদে দীপ্ততে বাংলায় ৫ তুর্কি সিনেমা

এই ঈদে ওটিটি প্ল্যাটফর্ম ‘দীপ্ত প্লের’ পর্দায় দেখা যাবে পাঁচটি তুর্কি সিনেমা, যেগুলো বাংলায় ভাষান্তর করা হয়েছে।

সিনেমাগুলো হল 'ডাব্বে চার', ‘'হুইস্পার ইফ আই ফরগেট', 'মাই সন', 'গার্লস রোবারি' ও 'এ ইউনিক লাইফ'।

'ডাব্বে ৪' সিনেমার গল্প তৈরি হয়েছে কুবরা নামের এক মেয়েকে নিয়ে। যে বিয়ের আগের রাতে এক ভয়ংকর কালো জাদুর শিকার হন। তাকে স্বাভাবিক জীবনে ফিরিয়ে আনার চেষ্টা করেন তার বন্ধুরা। কিন্তু তা করতে গিয়ে নিজেদের স্বাভাবিক জীবনটাও হারিয়ে ফেলেন তার বন্ধুরা। কুবরা ও তার বন্ধুদের সঙ্গে ঘটে যাওয়া ঘটনায় এগিয়েছে সিনেমার গল্প।

তুর্কি সিনেমা ‘‌হুইস্পার ইফ আই ফরগেটের’ গল্প এগিয়েছে দুই বোনকে ঘিরে। যারা একে অপরের বিপরীত। ছোট বোন হাতিজে সংগীতশিল্পী হওয়ার স্বপ্ন দেখে। একদিন তার পরিচয় হয় তারিক নামের এক গিটার বাদকের সঙ্গে। এক সময়ে দুজনের মধ্যে প্রেমের সম্পর্ক তৈরি হয়। কিন্তু পরিবার তাদের পক্ষে ছিল না। নিজেদের স্বপ্ন পূরণের জন্য বাড়ি থেকে পালিয়ে ইস্তাম্বুল চলে যায় তারা। সঙ্গীত আর সম্পর্কের এমনই টানাপোড়েন গল্পেই এগিয়েছে 'হুইস্পার ইফ আই ফরগেট' সিনেমার গল্প।

বন্ধুত্বের গল্প দেখা যাবে তুর্কির আরেক সিনেমা ‘‌গার্লস রোবারিতে’‌।

ক্যান্সার আক্রান্ত গুলায়েরের দিন কাটে নানা সংকটে। একদিকে পরিবার ছাড়া অন্যদিকে ঋণের বোঝায় গুলায় যখন ক্লান্ত তখন তার পাশে দাঁড়ায় তিন বন্ধু। যারা নিজেরাও নানা পারিবারিক ও আর্থিক সমস্যায় জর্জরিত। এর মধ্যে গুলায়কে সাহায্য করতে ব্যাংক ডাকাতির মত সিদ্ধান্ত নেয় বন্ধুরা। এমনই গল্পে এগিয়ে গিয়েছে ‘‌গার্লস রোবারি' সিনেমা।

অটিজমে আক্রান্ত এক শিশুর প্রতিভা এবং বাবার সঙ্গে তার সম্পর্ক নিয়ে গল্পের সিনেমা 'মাই সন'।

তুর্কি সিনেমা ‘‌এ ইউনিক লাইফে' উঠে এসেছে ৫০ বছর বয়সী এক নারীর গল্প। যিনি স্বামী সংসারের জন্য নিজের ক্যারিয়ার এগিয়ে নিয়ে যাননি। জীবনের শেষ বয়সে এসে তিনি উপলব্ধি করেন তার থেমে যাওয়া পড়াশোনা শেষ করে নতুন করে ঘুরে দাঁড়াতে হবে।

বিজ্ঞপ্তিতে দীপ্ত টেলিভিশন জানিয়েছে, ঈদের আগে থেকে প্রচার হবে সিনেমাগুলো। সিনেমাগুলোর বাংলা ভাষান্তরে ছিলেন দীপ্ত কণ্ঠাভিনয় টিম ও দীপ্ত টিভির নিজস্ব সংলাপ রচয়িতার দল। প্রযোজনা করেছেন মাসুদ মিয়া।