বৃহস্পতিবার ১৪ নভেম্বর ২০২৪, কার্তিক ৩০ ১৪৩১, ১২ জমাদিউল আউয়াল ১৪৪৬

ব্রেকিং

ভারতে বসে হাসিনার বক্তব্য-বিবৃতিতে অসন্তুষ্ট ঢাকা চট্টগ্রাম নিয়ে ভারতীয় মিডিয়ার মন্তব্যের প্রতিবাদ জানাবে সরকার পূর্ণাঙ্গ কমিটি পেল ঢাবি ছাত্রদল অনলাইনে আয়কর প্রদানে চার্জ হ্রাস করেছে কেন্দ্রীয় ব্যাংক শ্রম খাত সংস্কারের অঙ্গীকার প্রধান উপদেষ্টার আমন এলে চালের দাম কমবে: খাদ্য উপদেষ্টা কুইক রেন্টাল : দায়মুক্তির বিধান অবৈধ আজারবাইজানের প্রেসিডেন্টের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার বৈঠক অন্তর্বর্তী সরকারের মেয়াদ যতটা সম্ভব কম হওয়া উচিত: ড. ইউনূস সাবেক এমপি সোলায়মান সেলিম গ্রেপ্তার ইমরানের মুক্তির দাবিতে বিক্ষোভে উত্তাল পাকিস্তান হোয়াইট হাউসে বাইডেন-ট্রাম্প বৈঠক

শিক্ষা

আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা যেভাবে হবে

 প্রকাশিত: ১১:১২, ২ নভেম্বর ২০২৪

আগামী বছরের এসএসসি ও এইচএসসি পরীক্ষা যেভাবে হবে

আগামী বছরের এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি সময়ে, আর এইচএসসি ও সমমানের পরীক্ষা হবে জুন মাসের শেষের দিকে।

সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে দেশের বড় দুই পাবলিক পরীক্ষা হবে বলে শিক্ষা বোর্ড কর্মকর্তারা জানিয়েছেন।

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড সমন্বয় কমিটির সভাপতি ও ঢাকা শিক্ষা বোর্ডের চেয়ারম্যান অধ্যাপক তপন কুমার সরকার বিডিনিউজ টোয়েন্টিফোর ডটকমকে বলেন, “চলতি বছরের মত আগামী বছরের (২০২৫) এসএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে পূর্ণাঙ্গ সিলেবাসে। সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বর ও সময়ে এ পরীক্ষা হবে। ঈদুল ফিতরের পর এপ্রিল মাসের মাঝামাঝি এ পরীক্ষা শুরুর প্রস্তুতি নেওয়া হচ্ছে।”

এদিকে এসএসসি পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে আগামী ১ ডিসেম্বর থেকে। সেজন্য আগামী ২৭ নভেম্বরের মধ্যে এসএসসির নির্বাচনি বা টেস্ট পরীক্ষার ফল প্রকাশ করতে বলা হয়েছে মাধ্যমিক পর্যায়ের স্কুলগুলোকে।

এসএসসি পরীক্ষার মাস দুয়েক পর জুনের শেষ দিকে উচ্চ মাধ্যমিক ও সমমানের পরীক্ষা নেওয়ার কথা জানিয়েছেন তপন কুমার সরকার।

তিনি বলেন, “২০২৫ সালের এইচএসসি ও সমমান পরীক্ষা হবে ২০২৩ সালের সংক্ষিপ্ত বা পুনর্বিন্যাসকৃত সিলেবাসে, সব বিষয়ে পূর্ণ নম্বরে ও পূর্ণ সময়ে।”

আন্তঃশিক্ষা বোর্ড পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক উপকমিটির আহ্বায়ক এবং ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডের পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক অধ্যাপক আবুল বাশারও একই তথ্য জানিয়েছেন।

স্বাভাবিক নিয়মে এসএসসি ও এইচএসসিতে প্রতিটি বিষয় বা পত্রের পরীক্ষা হয় তিন ঘণ্টা। জাতীয় শিক্ষাক্রম ও পাঠ্যপুস্তক বোর্ডের (এনসিটিবি) নম্বর বিভাজন অনুযায়ী, প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের পরীক্ষা হবে।

বাংলা, অর্থনীতি, হিসাববিজ্ঞান বা ইসলামের ইতিহাসের মত তত্ত্বীয় বিষয়গুলোতে প্রতি পত্রে ৩০ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৭০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে। তবে ইংরেজির প্রতিটি পত্রে মোট ১০০ নম্বরের সৃজনশীল পরীক্ষা হবে।

আর পদার্থবিজ্ঞান, রসায়ন, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি (আইসিটি) বা ভূগোলের মত ব্যবহারিক বিষয়গুলোর প্রতি পত্রে ২৫ নম্বরের ব্যবহারিক পরীক্ষা ও ৭৫ নম্বরের তত্ত্বীয় পরীক্ষা হবে। এ বিষয়গুলোতে তত্ত্বীয় অংশে ২৫ নম্বরের বহুনির্বাচনি ও ৫০ নম্বরের সৃজনশীল প্রশ্ন হবে।

মোট তিন ঘণ্টার মধ্যে প্রথম ৩০ মিনিট বহুনির্বাচনি প্রশ্নের উত্তর করতে হবে। আর বাকি ২ ঘণ্টা ৩০ মিনিট সৃজনশীল প্রশ্নের উত্তর দেওয়ার সুযোগ পাবেন পরীক্ষার্থীরা।