সোমবার ২১ এপ্রিল ২০২৫, বৈশাখ ৮ ১৪৩২, ২২ শাওয়াল ১৪৪৬

ব্রেকিং

বিদেশি বিনিয়োগকারীদের নিরাপত্তায় আসছে ‘হটলাইন’ অটিজম বৈশিষ্ট্যসম্পন্ন শিশু-কিশোরদের মানবিক পরিবেশে গড়ে তুললে রাষ্ট্রের সম্পদ হিসেবে গড়ে উঠবে: প্রধান উপদেষ্টা কাতারের পথে প্রধান উপদেষ্টা শেখ হাসিনাসহ পরিবারের ১০ সদস্যের ‘এনআইডি লকড’ বিদেশে পলাতক আওয়ামী লীগ নেতাদের ‘প্রত্যাবাসন’ চাওয়া হবে: প্রেস সচিব দেশে ৩ স্তরে কমছে ইন্টারনেটের দাম প্রধান উপদেষ্টার কাতার সফরে যেসব বিষয় প্রাধান্য পাচ্ছে প্রধান উপদেষ্টা আজ সন্ধ্যায় কাতার যাচ্ছেন আল্লামা ইকবালের ৮৭তম মৃত্যুবার্ষিকী: ঢাবিতে সেমিনার সুন্দরবনের ১০ কিলোমিটার এলাকার মধ্যে নতুন শিল্পপ্রতিষ্ঠান স্থাপন নিষিদ্ধ চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও শ্রমিক আন্দোলনে নিহতদের ‘শহীদ’ স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ জেনিনের বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে গৃহহীন ফিলিস্তিনিদের মানবেতর জীবন যুক্তরাষ্ট্রকে খুশি করতে চীনের স্বার্থবিরোধী চুক্তি করলে পাল্টা ব্যবস্থা: চীন ইয়েমেনে মার্কিন বিমান হামলায় নিহত ১২

জাতীয়

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও শ্রমিক আন্দোলনে নিহতদের ‘শহীদ’ স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ

 প্রকাশিত: ১৭:০৭, ২১ এপ্রিল ২০২৫

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও শ্রমিক আন্দোলনে নিহতদের ‘শহীদ’ স্বীকৃতি দেওয়ার সুপারিশ

২১ এপ্রিল শ্রম সংস্কার কমিশন তার প্রতিবেদন প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদ ইউনূসের কাছে রাষ্ট্রীয় অতিথি ভবন যমুনায় জমা দিয়েছে। প্রতিবেদনটি ২৫টি মূল সুপারিশে গুরুত্বারোপ করেছে, যার মধ্যে রয়েছে চব্বিশের গণঅভ্যুত্থান ও শ্রমিক আন্দোলনে নিহত সকল শ্রমিককে শহীদের স্বীকৃতি প্রদান। এছাড়া, শ্রম খাতে দুর্ঘটনা বা অবহেলাজনিত কারণে নিহতদের ক্ষতিপূরণ, আহতদের পুনর্বাসন এবং চিকিৎসার জন্য রাষ্ট্রীয় নীতি গ্রহণের সুপারিশ করা হয়েছে।

প্রতিবেদনে সকল শ্রমিকের আইনি সুরক্ষা ও স্বীকৃতির কথা বলা হয়েছে, যার মধ্যে প্রাতিষ্ঠানিক, অপ্রাতিষ্ঠানিক, কৃষি, গৃহভিত্তিক, অভিবাসী, স্বনিয়োজিত শ্রমিকদের জন্য শ্রম আইন সুরক্ষা নিশ্চিত করার সুপারিশ রয়েছে। এই লক্ষ্যে, কাজের স্বীকৃতি, পরিচয়পত্র, মর্যাদাকর কর্ম পরিবেশ, এবং অস্থায়ী নিয়োগের প্রবণতা রোধে কার্যকর ব্যবস্থা নেওয়ার প্রস্তাব করা হয়েছে।

এছাড়া, শ্রমিকদের ন্যায্য মজুরি (লিভিং ওয়েজ), নিরাপদ ও স্বাস্থ্যসম্মত কর্মপরিবেশ, দুর্ঘটনায় ক্ষতিপূরণ, এবং সামাজিক নিরাপত্তা স্কিমে অন্তর্ভুক্তি নিশ্চিত করার কথা বলা হয়েছে। প্রতিবেদনটি সরকারের প্রতি শ্রম আইনের প্রয়োজনীয় সংস্কার এবং নতুন আইন প্রণয়নের সুপারিশ করে, যাতে সব শ্রমিকের অধিকার সুরক্ষিত থাকে।