মঙ্গলবার ১৮ মার্চ ২০২৫, চৈত্র ৩ ১৪৩১, ১৮ রমজান ১৪৪৬

ব্রেকিং

টিকা কেনায় ‘দুর্নীতি’, সালমানের বিরুদ্ধে অনুসন্ধানে দুদক জুলাই আন্দোলনে হামলায় ঢাবির ১২৮ শিক্ষার্থী সাময়িক বহিষ্কার শিশু ধর্ষণ মামলার দ্রুত বিচারে বিশেষ ট্রাইব্যুনাল গঠন করা হচ্ছে: আইন উপদেষ্টা ভারতীয় মিডিয়া বিশ্বে বাংলাদেশের বদনাম ছড়াচ্ছে: পররাষ্ট্র উপদেষ্টা শান্তি প্রতিষ্ঠার জন্য ইউক্রেনের ন্যাটো সদস্যপদ বাতিলই সমাধান: রাশিয়া অল্প সময়ের মধ্যে সংস্কার সম্পন্ন করতে হবে: প্রধান উপদেষ্টা জাতীয় ঐকমত্য কমিশনের ১৬৬ প্রস্তাবের মধ্যে ১০৮টিতে একমত: এবি পার্টি ইসির কাছে এনআইডি রাখা প্রয়োজন: জাতীয় ঐকমত্য কমিশনে মতামত পাঠিয়েছে নির্বাচন কমিশন পুলিশকে অবহেলা করে দেশ গড়া যাবে না: প্রধান উপদেষ্টা দুই আন্দোলনে বিভাজন কেন, প্রশ্ন রিজভীর ঘুষ নেয়ার সময় ঠাকুরগাঁওয়ে অডিটর ও হিসাবরক্ষণ কর্মকর্তা আটক ভারত ও ভিয়েতনাম থেকে এলো ৩৫ হাজার টন চাল সাত বছরের শিশুকে ধর্ষণ : যুবকের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড এমসি কলেজে ধর্ষণের বিচার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনালেই ‘ধর্ষণ’ শব্দে আপত্তি তোলার পর ‘দুঃখ প্রকাশ’ ডিএমপি কমিশনারের দাখিলের সূচিতেও এল পরিবর্তন গাজীপুরে শ্রমিকদের বিক্ষোভ, ১২ কারখানায় ছুটি গভীর সমুদ্রে ‘ডার্ক অক্সিজেন’: দ্বিধা-বিভক্ত বিজ্ঞানীরা এখনও রক্তমাখা টি-শার্টে ছেলেকে খুঁজে ফেরেন শহীদ রাজনের মা

জাতীয়

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনীর নীতিগত অনুমোদন

 প্রকাশিত: ১৯:৪৭, ১৭ মার্চ ২০২৫

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন সংশোধনীর নীতিগত অনুমোদন

নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনী নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।

প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর ড. মুহাম্মদ ইউনূসের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠিত এক বিশেষ সভায় এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।

আইন, বিচার ও সংসদ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা ড. মো. রেজাউল করিম বাসস'কে আজ এ কথা জানান

এর আগে, গত বুধবার আইন উপদেষ্টা ড. আসিফ নজরুল নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের খসড়া প্রণয়ন করা হয়েছে বলে জানান। সচিবালয়ে ধর্ষণ বিরোধী মঞ্চের নেত্রীদের সঙ্গে বৈঠকের পর সাংবাদিকদের এ তথ্য জানান উপদেষ্টা।

আইন উপদেষ্টা বলেন, আমরা সংশ্লিষ্ট সবাইকে নিয়ে পরামর্শ সভা করেছি। আমরা একটা খসড়া (সংশোধিত নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইন) আইন করেছি, সেটি আজ আমরা সার্কুলেট করছি কিছু কিছু স্টেকহোল্ডারের কাছে। যতদ্রুত সম্ভব আমরা আইনটি কঠোর করার চেষ্টা করবো। ধর্ষণের মামলার বিচার যাতে শুধু দ্রুত নয়, বিচারটা যাতে নিশ্চিত হয় এবং যথাযথ হয়-আমি এগুলো তাদের বলেছি। 

তিনি বলেন, খসড়া আইন অনুযায়ী, ধর্ষণের মামলা তদন্তের সময় ৩০ দিন থেকে কমিয়ে ১৫ দিন এবং মামলার বিচার কাজ শেষ হওয়ার সময় ১৮০ দিন থেকে কমিয়ে ৯০ দিন করা হচ্ছে। বিচারক যদি মনে করেন তবে ডিএনএ রিপোর্ট ছাড়াই মেডিকেল সার্টিফিকেটের ভিত্তিতে মামলার বিচারকাজ ও তদন্তকাজ চালাতে পারবেন-এমন বিধান রাখার বিষয় থাকছে।

আজ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন আইনের সংশোধনী নীতিগত অনুমোদন দিয়েছে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার।