শনিবার ১৮ জানুয়ারি ২০২৫, মাঘ ৫ ১৪৩১, ১৮ রজব ১৪৪৬

ব্রেকিং

জুলাই ঘোষণাপত্রের খসড়ায় যা বলা হয়েছে জুলাই ঘোষণাপত্র তৈরিতে ‘তাড়াহুড়ো’ চায় না দলগুলো জুলাই ঘোষণাপত্রের ব্যাপারে সবাই একমত: আইন উপদেষ্টা সবার মতামতের ভিত্তিতে জুলাই ঘোষণাপত্র করতে চাই : প্রধান উপদেষ্টা জুলাই ঘোষণাপত্র: যে কারণে শিক্ষার্থীদের বারণ করেছিলেন ইউনূস এস আলম পরিবারের সাড়ে ৩ হাজার কোটি টাকার শেয়ার অবরুদ্ধ এনআইডি স্বরাষ্ট্রে নেওয়ার আইন বাতিল, থাকছে ইসির অধীনেই মুগ্ধকে পুলিশই গুলি করেছিল: স্নিগ্ধ সোহরাওয়ার্দীতে সমাবেশ হলে ‘বইমেলা অসম্ভব’: মহাপরিচালকের চিঠি কারামুক্ত হলেন বাবর রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যে হলে সংস্কার দ্রুত হবে: ইসি ‘গাজা যুদ্ধবিরতি ও জিম্মি মুক্তি চুক্তি’ ঘোষিত

জাতীয়

রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যে হলে সংস্কার দ্রুত হবে: ইসি

 প্রকাশিত: ১৫:২৪, ১৬ জানুয়ারি ২০২৫

রাজনৈতিক দলের ঐকমত্যে হলে সংস্কার দ্রুত হবে: ইসি

নির্বাচন কমিশনার (ইসি) আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেছেন, রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত ঐক্যমত্যে আসবে, তত দ্রুত কাজ (সংস্কার) করা সহজ হবে। জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া ও সুষ্ঠু নির্বাচন কমিশনের কাছে আমানত।

রাতের ভোটের কল্পনা করতে পারি না।

বৃহস্পতিবার (১৬ জানুয়ারি) আগারগাঁওয়ে নির্বাচন ভবনের নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে তিনি এ কথা বলেন।

তিনি বলেন, দলগুলো ঐক্যমতে পৌঁছালে সংস্কার প্রতিবেদন বিশ্লেষণ করবে কমিশন। সংবিধানও সংশোধন হবে। সবকিছু যখন একটা শেপে আসবে তখন কাজ করবো। সংস্কার করতে গেলে বিধি-বিধান, আইন-কানুন বিভিন্ন জায়গায় হাত দিতে হয়। সংস্কার কমিশন যে প্রস্তাব দিয়েছে তা দ্রুত বাস্তবায়ন হলে সুষ্ঠু ভোট করতে আরো একধাপ এগিয়ে যাবে কমিশন।

আব্দুর রহমানেল মাছউদ বলেন, রাজনৈতিক দলগুলো যত দ্রুত ঐক্যমত্যে আসবে, তত দ্রুত কাজ করা সহজ হবে। জনগণের ভোটাধিকার ফিরিয়ে দেওয়া ও সুষ্ঠু নির্বাচন কমিশনের কাছে আমানত। রাতের ভোটের কল্পনা করতে পারি না। আমরা আত্মবিশ্বাসী সকলের সহযোগিতা পেলে সুন্দর নির্বাচন উপহার দিতে পারবো। নির্বাচন অবাধ, সুষ্ঠু, গ্রহণযোগ্য ও বিশ্বাসযোগ্য করতে রাজনৈতিক দলগুলোরও সহযোগিতা দরকার।

তিনি বলেন, গতানুগতিক পদ্ধতিতে কাজ করার কোনো সুযোগ নেই। সুষ্ঠু, স্বচ্ছ ও নিরপেক্ষ নির্বাচন উপহার দিতে ইসি প্রতিশ্রুতিবদ্ধ।

বুধবার (১৫ জানুয়ারি) নির্বাচন ব্যবস্থা সংস্কার কমিশন উপদেষ্টার কাছে নানা অসঙ্গতি দূর করতে একগুচ্ছ প্রস্তাব দিয়েছে। পরবর্তীতে দলগুলোর সঙ্গে সংলাপ করে সংস্কার কার্যক্রমে হাত দেবে অন্তর্বর্তী সরকার। একইসঙ্গে নির্বাচন কমিশনের আইন সংস্কার কমিটিও তার কাজ শুরু করবে।