বুধবার ১৫ জানুয়ারি ২০২৫, মাঘ ২ ১৪৩১, ১৫ রজব ১৪৪৬

ব্রেকিং

ইভিএম বাতিল, ৪০ শতাংশ ভোট না পড়লে ফের নির্বাচন নির্বাচন ব্যবস্থায় স্বচ্ছতা আনতে ১৫০ সুপারিশ কমিশনের সংবিধান সংস্কার: রাষ্ট্রীয় মূলনীতি, দেশের সাংবিধানিক নাম বদলের সুপারিশ রাজনৈতিক দলগুলোর ঐকমত্যের ভিত্তিতে সংস্কার কমিশনের সুপারিশ বাস্তবায়ন করা হবে : আসিফ নজরুল জুলাই গণহত্যার বিচার নির্বাচনের আগেই সম্ভব : আসিফ নজরুল কারামুক্ত ডেসটিনির রফিকুল আমীন প্রধান উপদেষ্টার কাছে ৪ সংস্কার কমিশনের প্রতিবেদন জমা ছাত্র আন্দোলনে গুলি: এবার আসামি সাবেক রাষ্ট্রপতি হামিদ বেগম খালেদা জিয়ার লিভার প্রতিস্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়নি : ডা. জাহিদ বইয়ে ‘আদিবাসী চিত্রকর্ম’: পক্ষের লোকজনকে পেটাল বিরোধীরা জিয়া অরফানেজ ট্রাস্ট: আপিলে খালেদা-তারেকসহ সবাই খালাস দক্ষিণ কোরিয়ার অভিশংসিত প্রেসিডেন্ট ইউন গ্রেপ্তার

জাতীয়

পাটকল দখলের অভিযোগে মামলা, সাবেক আইজিপি আসামি

 প্রকাশিত: ১৪:৪৬, ৪ সেপ্টেম্বর ২০২৪

পাটকল দখলের অভিযোগে মামলা, সাবেক আইজিপি আসামি

ফরিদপুরের মধুখালী উপজেলায় একটি পাটকল দখল করে নেওয়ার অভিযোগে সাবেক আইজিপি চৌধুরী আবদুল্লাহ আল মামুনসহ পাঁচজনের বিরুদ্ধে মামলা হয়েছে।

কামারখালীর দাহমাশী জুট ইন্ডাস্ট্রিজ নামের ওই পাটকলের ব্যবস্থাপনা পরিচালক মৃধা মনিরুজ্জামান মনির গত বৃহস্পতিবার ঢাকার মুখ্য মহানগর হাকিম আদালতে এ মামলা করেন। মনির যুবদলের কেন্দ্রীয় কমিটির সাবেক সহসভাপতি ও ফরিদপুর জেলা বিএনপির সাবেক যুগ্ম আহ্বায়ক।

তার জবানবন্দি শুনে মহানগর হাকিম সাইফুল ইসলাম বিপিআইকে মামলাটি তদন্ত করে আগামী ২৪ সেপ্টেম্বরের মধ্যে তদন্ত প্রতিবেদন দিতে নির্দেশ দেন।


মামলার অন্য আসামিরা হলেন দাহমাশী জুট মিলের বর্তমান চেয়ারম্যান নোমান চৌধুরী ও তার ছেলে কোম্পানির পরিচালক সালমান চৌধুরী, কোম্পানির জ্যেষ্ঠ মহাব্যবস্থাপক লেফটেন্যান্ট কর্নেল (অব.) আবদুর রাজ্জাক এবং র‌্যাব-১ এর অতিরিক্ত পুলিশ সুপার নাজমুল হক। মামলায় অজ্ঞাতনামা আরও ১০/১৫ জনকে আসামি করা হয়েছে।

মামলার আর্জিতে বলা হয়, নোমান চৌধুরী ও মনিরুজ্জামান মনির মিলে ২০১৬ সালের ১৯ এপ্রিল দাহমাশী জুট ইন্ডাস্ট্রিজ প্রতিষ্ঠা করেন। ২০২০ সালের ২০ জুন নোমান চৌধুরীর ছেলে সালমান পরিচালক হিসেবে কোম্পানিতে যোগ দেন। ওই বছরই নোমান ও সালমান কোম্পানির পুরো মালিকানা নিতে বাদীকে চাপ দিতে থাকেন।

“২০২০ সালের ২৬ ডিসেম্বর সকালে নোমান চৌধুরীর নির্দেশে সালমান চৌধুরী, আব্দুর রাজ্জাক, আব্দুল্লাহ আল মামুন এবং নাজমুল হকসহ অজ্ঞাত ১০-১৫ জন বাদীকে অস্ত্রের মুখে অপহরণ করে এবং কালো গ্লাস সম্বলিত মাইক্রোবাসে করে অজ্ঞাত স্থানে নিয়ে যান। সেখানেই বাদীকে শারীরিক ও মানসিকভাবে নির্যাতন করা হয় এবং ক্রসফায়ার দিয়ে হত্যা করার হুমকি দেওয়া হয়। বাদীকে বাধ্য করা হয় কোম্পানির শেয়ার লিখে দিতে।”

বাদী বলছেন, রাজনৈতিক পরিস্থিতির কারণে ঘটনার সময় তিনি পুলিশ ও আদালতে অভিযোগ করতে পারেননি। এখন পরিস্থিতি বদল হওয়ায় তিনি মামলা দায়ের করেছেন।